নির্বাচন
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন থাকবে কিনা ‘সময় বলে দিবে’: সিইসি
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন থাকবে কিনা এবং আগামী নির্বাচনে দলটি অংশ নিতে পারবে কিনা, তা সময় বলে দেবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
তিনি বলেন, সময় আসলে দেখা যাবে কোন কোন দলের নিবন্ধন থাকে। আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কিনা সময় আসলে দেখা যাবে। সেজন্য কাজ করছে সিইসি।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকালে সিলেট সার্কিট হাউসের সম্মেলন কক্ষে ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন সিইসি।
সিইসি আরও বলেন, স্থানীয় সরকারক নির্বাচন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। অনেকে একদিনে নির্বাচন দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তবে একদিনে সব নির্বাচন করা কোনোভাবেই সম্ভব না।
আরও পড়ুন: ইসিতেই এনআইডি নিবন্ধনের কাজ রাখার দাবি কর্মকর্তাদের
সিইসি বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন ইভিএম’র মাধ্যমে হবে না। প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া সময় অনুযায়ী নির্বাচন করার জন্য কাজ করছি। যা সুনির্দিষ্ট নীতিমালার মধ্যে দিয়ে হবে। এবার নির্বাচনে প্রবাসীরাও অংশ নিতে পারবেন।
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল আলম।
আরও পড়ুন: নারীর তুলনায় পুরুষ ভোটার বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ
২ দিন আগে
নারীর তুলনায় পুরুষ ভোটার বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ
নতুন করে ভোটার তালিকায় যুক্ত হয়েছেন ১৮ লাখ ৩৩ হাজার ৩৫২ জন। খসড়া হালনাগাদ তালিকা প্রকাশে এ তথ্য জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এবারের হালনাগাদে নারীদের তুলনায় পুরুষ ভোটার প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে বলেই দেখা গেছে। এবার মহিলার তুলনায় পুরুষ ৫ লাখ ৩৭ হাজার ৭৪২ জন বেশি ভোটার হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (০২ জানুয়ারি) নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
ইসি জানায়, গত বছরের ২ মার্চ মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ছিল ৬ কোটি ২১ লাখ ৪৪ হাজার ৫৮৭ জন এবং মহিলা ভোটার ছিল ৫ কোটি ৯৭ লাখ ০৪ হাজার ৬৪১ জন। এছাড়া হিজড়া ভোটার ছিল ৯৩২ জন।
গত ২০২৪ সালের হালনাগাদে নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে মোট ১৮ লাখ ৩৩ হাজার ৩৫২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১১ লাখ ৮৫ হাজার ৫১৬ জন এবং মহিলা ৬ লাখ ৪৭ হাজার ৭৭৪ জন ও হিজড়া ৬২ জন।
এর ফলে আজকে পর্যন্ত মোট ভোটার দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ৩৬ লাখ ৮৩ হাজার ৫১২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬ কোটি ৩৩ লাখ ৩০ হাজাট ১০৩ জন এবং মহিলা ৬ কোটি ০৩ লাখ ৫২ হাজার ৪১৫ জন ও হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ৯৯৪ জন। মোট ভোটার বৃদ্ধির হার ১.৫০ শতাংশ বলে জানিয়েছে ইসি।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, দাবি আপত্তি নিষ্পত্তি শেষে আগামী ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। এই সময়ের মধ্যে কারো কোনো দাবি বা আপত্তি থাকলে তা জানাতে পারবেন। দাবি আপত্তি জানানোর শেষ সময় ১৭ জানুয়ারি।
আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে বাড়ি বাড়ি হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হতে পারে। সর্বশেষ হালনাগাদ অনুযায়ী, দেশে ভোটার রয়েছে ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন।
১ সপ্তাহ আগে
বৃহস্পতিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করবে ইসি
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনের পর বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় প্রথমবারের মতো সংবাদ সম্মেলন করবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন বলে বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) জানিয়েছেন ইসি সচিবালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে নীরবতা পালন করছে কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশন।
গত এক মাসে স্থানীয় কোনো সরকার নির্বাচন পরিচালনার উদ্যোগ নেয়নি কমিশন।
আরও পড়ুন: চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৩৪.৩৩ শতাংশ : সিইসি
তবে সিইসি ২৪ আগস্ট একটি বাংলা দৈনিকে প্রকাশিত নিবন্ধে দাবি করেন, সফল বিপ্লবোত্তর সাংবিধানিক পরিস্থিতির মধ্যে নির্বাচন কমিশন একটি সংকটে রয়েছে।
আওয়ামী লীগের টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতায় যাওয়ার পথ প্রসস্ত করতে ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি একতরফা সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বর্তমান কমিশনের তীব্র সমালোচনা করে আসছে বিএনপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন মহল।
তার কমিশনের অধীনে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়েও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রশ্ন তুলে আসছে।
২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি সাবেক সচিব কাজী হাবিবুল আউয়াল প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব নেন।
এছাড়া অপর চার কমিশনার হলেন- সাবেক জেলা ও দায়রা জজ রাশিদা সুলতানা, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবীব খান, সাবেক সচিব মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমান।
সংবিধানের বাধ্যতামূলক একটি আইনে প্রথমবারের মতো সার্চ কমিটির মাধ্যমে বর্তমান কমিশন গঠন করা হয়। সার্চ কমিটি বিশিষ্ট নাগরিক ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে পদগুলোর জন্য নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে থেকে নাম চেয়েছে।
আওয়ামী লীগসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল নাম দিলেও বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো সার্চ কমিটির কাছে কারও নাম পাঠায়নি।
আরও পড়ুন: ইসিতেই এনআইডি নিবন্ধনের কাজ রাখার দাবি কর্মকর্তাদের
৪ মাস আগে
ইসিতেই এনআইডি নিবন্ধনের কাজ রাখার দাবি কর্মকর্তাদের
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম নির্বাচন কমিশন থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগে স্থানান্তরে বিগত আওয়ামী লীগের আমলে প্রণীত আইন বাতিলের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০২৩ বাতিলের দাবিতে মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে সংগঠনটি।
সংগঠনটির মহাসচিব এবং ইসির জাতীয় পরিচয়পত্র অনুবিভাগের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মুহাম্মদ হাসানুজ্জামানের সই করা স্মারকলিপিতে বলা হয়, নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিজস্ব জনবল ব্যবহার করে গত ১৭ বছর ধরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
কমিশন ২০০৭-২০০৮ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহায়তায় জাতীয় ভোটার ডাটাবেজ তৈরির পর জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০১০ অনুযায়ী নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান করে আসছে।
যেহেতু ইসির জনবল নিবন্ধন কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যবহৃত হয়, তাই এতে বাড়তি কোনো খরচের প্রয়োজন হয় না।আরও পড়ুন: ভোটার উপস্থিতির যে কোনো সংখ্যাই গ্রহণযোগ্য: নির্বাচন কমিশনার আলমগীর
ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সারা দেশে নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব অবকাঠামো, প্রশিক্ষিত ও দক্ষ জনবল রয়েছে।
কিন্তু বিগত সরকার সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের মতামত উপেক্ষা করে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০২৩ প্রণয়ন করেছিল
ইসির কর্মকর্তারা তাদের স্মারকলিপিতে বলেন, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে রোল মডেল হিসেবে বিবেচনা করে জ্যামাইকা, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো, সেন্ট লুসিয়া এবং সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রানাডা দ্বীপপুঞ্জসহ বিভিন্ন দেশের নির্বাচন কমিশন সফলভাবে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
তারা বলেন, নিবন্ধন কার্যক্রম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্থানান্তর করা হলে তা অহেতুক বিতর্কের সৃষ্টি করবে এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটাবেজ নিয়ে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করবে।
সমস্যার কথা উল্লেখ করে তারা বলেন, আদালতের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন, আইনি জটিলতা ও ভোটার তালিকার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে, নাগরিকদের তথ্যের গোপনীয়তার সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হবে, নতুন অবকাঠামো স্থাপন ও জনবল নিয়োগে সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থের অপচয় হবে এবং ডাটাবেজের সত্যতা নষ্ট হয়ে যাবে এবং ডেটার জন্য নিরাপত্তা হুমকি দেখা দেবে।
গত সেপ্টেম্বরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০২৩ প্রণয়ন করা হলেও নিবন্ধন কার্যক্রম এখনো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর করা হয়নি।
আরও পড়ুন: নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ বিষয়ে দায়মুক্তি কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট
৪ মাস আগে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ড. কামালের অভিনন্দন
দেশের সংকটকালে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণ করায় তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ইমেরিটাস সভাপতি ও সংবিধান প্রণেতা ড. কামাল হোসেন।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শপথ গ্রহণের পর এক যৌথ বিবৃতিতে অভিনন্দন জানান ড. কামাল ও গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান।
বিবৃতিতে ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার এক সুযোগ তৈরি হয়েছে। কোনো অশুভ শক্তি বা ষড়যন্ত্র যেন মহান মুক্তিযুদ্ধে পাওয়া স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাধা সৃষ্টি করতে না পারে সেদিকে সজাগ থাকতে হবে।’
দেশের সৎ ও পরীক্ষিত ব্যক্তিবর্গ নিয়ে নবগঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সফলতা কামনা করেন তিনি।
৫ মাস আগে
দক্ষিণাঞ্চলের স্থগিত হওয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত
ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে স্থগিত হওয়া দক্ষিণাঞ্চলের ১৮ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এর আগে গত ২৭ মে নির্বাচন কমিশন ওই উপজেলাগুলোতে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করে। গত ২৯ মে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
ইউএনবির খুলনা প্রতিনিধি জানান, ডুমুরিয়া, ফুলতলা ও কয়রা উপজেলায় কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ভোটগ্রহণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। প্রথমবারের মতো নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় হাইওয়ে ও নৌ পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
খুলনার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. নাজমুল হুসাইন খান জানান, মোট ৩৭ জন নির্বাহী ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটসহ পুলিশ, বিজিবি ও কোস্টগার্ড সদস্যরা দায়িত্বে আছেন।
আরও পড়ুন: অবরোধে বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাচন ফের স্থগিত, সাজেকে আটকা তিন শতাধিক পর্যটক
ইউএনবির বাগেরহাট প্রতিনিধি জানান, শরণখোলা, মোড়েলগঞ্জ ও মোংলা উপজেলার ভোটকেন্দ্রগুলোতে প্রথম দিকে ভোটার কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিতি বেড়েছে।
সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে।
যেসব উপজেলায় ভোট গ্রহণ হয়েছে সেগুলো হলো- বাগেরহাটের শরণখোলা, মোড়েলগঞ্জ ও মংলা; খুলনার কয়রা, পাইকগাছা ও ডুমুরিয়া; বরিশালের গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালীর পটুয়াখালী সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া; ভোলায় তাজমুদ্দিন ও লালমোহন; ঝালকাঠির রাজাপুর ও কাঁঠালিয়া এবং বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটা।
আরও পড়ুন: চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৩৪.৩৩ শতাংশ : সিইসি
৭ মাস আগে
বাজেট নিয়ে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে জাসদ
প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের উপর জাসদের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)।
শুক্রবার (৭ জুন) এক বিবৃতিতে দলটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এই প্রতিক্রিয়া জানান।
তারা বলেছেন, ২০২৪—২৫ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেট গতানুগতিক এবং স্থিতাবস্থা বজায় রাখায় প্রচেষ্টার বাইরে নতুন ও বেশি কিছু না।
নেতারা আরও বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, ডলার সংকট মোকাবিলা, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের বিশৃঙ্খলা ও অস্থিরতা দূর করা, রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, আভ্যন্তরীণ ব্যাংকিং খাত এবং বৈদেশিক ঋণ ও অনুদানের উপর নির্ভরশীলতা বৃদ্ধি পাওয়া বাজেট বাস্তবায়ন ও আগামী অর্থনীতির জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখা দিয়েছে।
এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাজেট কাঠামোর প্রয়োজনীয় পরিবর্তন ও সংশোধনের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী ও সরকারকে খোলামন নিয়ে আলোচনা করে পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বানও জানিয়েছে দলটি।
আরও পড়ুন: জাসদের সঙ্গে ইইউ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
৭ মাস আগে
চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৩৪.৩৩ শতাংশ : সিইসি
চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩৪ দশমিক ৩৩ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।
বুধবার (৫ জুন) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সিইসি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে ২৮ জনকে গ্রেপ্তার, ৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও ২১ জনের জরিমানা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচন: রাঙ্গাবালীর ৩ জনের প্রার্থিতা বহাল
এর আগে নির্বাচন কমিশন সচিব মোহাম্মদ শফিউল আজিম সাংবাদিকদের জানান, এই নির্বাচনে প্রথম চার ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ১৭ দশমিক ৩১ শতাংশ।
সিইসি বলেন, ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে নির্বাচন স্থগিত হওয়া ২২ উপজেলায় ৯ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে।
সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলে।
৬০টি উপজেলা পরিষদের ১৮০টি পদের জন্য মোট ৭২১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এর মধ্যে ২৫১ জন চেয়ারম্যান, ২৬৫ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ২০৫ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
তিনটি পদের বিপরীতে পাঁচজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচন: ৬০ উপজেলায় ভোট গ্রহণ চলছে
৭ মাস আগে
চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচন: ৬০ উপজেলায় ভোট গ্রহণ চলছে
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে ৬০ উপজেলায় ভোট গ্রহণ চলছে।
বুধবার (৫ জুন) সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলবে।
ইউএনবির কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, আজ সকাল থেকে জেলার চৌদ্দগ্রাম, হোমনা ও নাঙ্গলকোট উপজেলায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ চলছে।
প্রথম দিকে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তাদের উপস্থিতি বাড়তে থাকে।
আরও পড়ুন: তৃতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচন: ৮৭ উপজেলায় ভোট গ্রহণ চলছে
সকাল পৌনে ১১টার দিকে এ প্রতিবেদন লিখা পর্যন্ত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
৬০টি উপজেলা পরিষদের ১৮০টি পদের বিপরীতে মোট ৭২১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে ২৫১ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী, ২৬৫ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ২০৫ জন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
৬টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হচ্ছে এবং বাকিগুলোতে প্রচলিত ব্যালট পেপার ব্যবহার করা হচ্ছে।
সমতল জেলার প্রতিটি ভোটকেন্দ্র পাহারায় ১৭-১৯ সদস্যের একটি নিরাপত্তা দল এবং ১৯-২১ সদস্যের একটি নিরাপত্তা দল পার্বত্য চট্টগ্রাম ও অতি দুর্গম এলাকার একটি ভোটকেন্দ্র পাহারা দিচ্ছেন।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচন: দ্বিতীয় ধাপে কয়েকটি জেলায় ভোট গ্রহণ চলছে
৭ মাস আগে
চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বুধবার
দেশের ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে দেশের ২৬ জেলার ৬০টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বুধবার।
এদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলবে।
৬০টি উপজেলা পরিষদের ১৮০টি পদের বিপরীতে মোট ৭২১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এর মধ্যে ২৫১ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী, ২৬৫ জন ভাইস চেয়ারম্যান এবং ২০৫ জন মহিলা (সংরক্ষিত) ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
মঙ্গলবার (৪ জুন) নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ৬০টি উপজেলার ৫ হাজার ১৪৪টি ভোটকেন্দ্রে নিবন্ধিত ভোটারের সংখ্যা ১ কোটি ৪৩ লাখ ৫৭ হাজার ৮২০ জন।
আরও পড়ুন: তৃতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে অবাধ ও সুষ্ঠু পরিবেশে ভোট গ্রহণ হয়েছে: কাদের
এর মধ্যে ছয়টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এবং বাকি উপজেলায় প্রচলিত ব্যালট পেপার ব্যবহার করা হবে।
গত ২৪ এপ্রিল নির্বাচন কমিশন তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে।
সমতল জেলার প্রতিটি ভোটকেন্দ্র পাহারায় ১৭-১৯ সদস্যের একটি নিরাপত্তা দল এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম ও অতি দুর্গম এলাকার একটি ভোটকেন্দ্র ১৯-২১ সদস্যের একটি নিরাপত্তা দল দায়িত্ব পালন করবে।
এবার চার ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের আয়োজন করছে নির্বাচন কমিশন। দেশের ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৫০টি উপজেলায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে কমিশন।
গত ৮ মে প্রথম ধাপে ১৩৯টি উপজেলা পরিষদে, দ্বিতীয় ধাপে গত ২১ মে ১৫৬টি উপজেলায় এবং ২৯ মে ৯০টি উপজেলায় তৃতীয় ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচন: রাঙ্গাবালীর ৩ জনের প্রার্থিতা বহাল
৭ মাস আগে